একটা গল্প বলি...
এক দেশে একটা মেয়ে ছিল। মেয়েটির একটা নিজের জগত ছিল, সেই জগত নিয়েই সে ব্যস্ত থাকতো সারাদিন...বই পড়তো, গান শুনত, মাঝে মাঝে গাইত, বৃষ্টিতে ভিজত আর স্বপ্ন দেখত সে। কি স্বপ্ন দেখত? স্বপ্ন দেখত একজনের হাত ধরে কাশবনের মধ্যে দিয়ে বহুদূর হেঁটে যাওয়ার...তার পরনে থাকবে লাল পাড়ের শাড়ি, হাত ভরা থাকবে লাল কাঁচের চুড়ি, কপালে থাকবে লাল একটা টিপ...আর সেই মানুষটি পড়বে সাদা পাঞ্জাবী আর কালো জিন্স...অদ্ভুত স্বপ্ন, তাই না? হুম, মেয়েটা এসব অদ্ভুত স্বপ্নই দেখত...এই স্বপ্ন দেখেই সে কাটিয়ে দিলো তার ১৮টি বসন্ত...
হঠাৎ একদিন ঝড়ের বেগে সেই মানুষটির আবির্ভাব হল, যার স্বপ্ন দেখেছে সে এতগুলো দিন! স্বপ্ন সত্যি হওয়ার যে কি আনন্দ, সেটা সেইদিন বুঝতে পারলো মেয়েটি। এক অদ্ভুত রকম ভালো লাগা কাজ করতে লাগলো! তার জীবন বৃত্তটা কেন্দ্র খুঁজে পেল।
এখন ছেলেটির কথা বলি...
ছেলেটি ছিল বড্ড পাগল। মেয়েটিকে খুব বেশি ভালোবাসতো। মেয়েটির মুখে একটু হাসি দেখার জন্য আকাশ পাতাল এক করে ফেলত সে। আর যখন মেয়েটা রাগ করে গাল ফুলিয়ে বসে থাকতো, তখন যেন তার পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যেত! মেয়েটিকে একটু খুশি করার জন্য সে নানা রকম পাগলামি করত। মেয়েটির সাথে কথা বলবার জন্য বারান্দায় বসে মশার কামড় খেত! মেয়েটির জন্য কবিতা লিখত, মাঝে মাঝে গান গেয়ে শুনাত। মেয়েটা গিটার বাজানো পছন্দ করে বলে সে গিটার বাজানো শিখতে শুরু করল...আরও কতো কি!! পাগল একটা!!
মেয়েটির কাছে এসবকিছুই একটা স্বপ্নের মতো মনে হতো! এতো ভালোবাসা কারো কপালে থাকে!! নিজের ভাগ্যকে একদমই বিশ্বাস হতো না!! তারপর যখন সেই মানুষটির কণ্ঠে “ভালোবাসি” শব্দটি শুনত, তখন বিশ্বাস হতো যে এটা বাস্তব...
মেয়েটি গল্প পড়তে খুব বেশি পছন্দ করত। তাই ছেলেটি একদিন তাকে একটা উপহার দিলো, ভালোবাসায় ভরা কিছু মানুষের গল্প। আজ সেই উপহারের পরিধি অনেক বিস্তৃত। সেই উপহারের অংশ আপনারা সবাই। হাঁটিহাঁটি পা পা করে সেই উপহারের সাথে জড়িয়ে গেছেন প্রায় চব্বিশ হাজার মানুষ!!!
আজকের এই বিশেষ দিনটাতে সেই মানুষটিকে বলছি...
তুমি আমার জীবনের অনেক বড় একটা প্রাপ্তি...
সবসময় ভালো থেকো তুমি...
সবসময় হাসিমুখে থেকো...
আর কিছু চাই না...
তোমাকে অনেক ভালোবাসি...
এক দেশে একটা মেয়ে ছিল। মেয়েটির একটা নিজের জগত ছিল, সেই জগত নিয়েই সে ব্যস্ত থাকতো সারাদিন...বই পড়তো, গান শুনত, মাঝে মাঝে গাইত, বৃষ্টিতে ভিজত আর স্বপ্ন দেখত সে। কি স্বপ্ন দেখত? স্বপ্ন দেখত একজনের হাত ধরে কাশবনের মধ্যে দিয়ে বহুদূর হেঁটে যাওয়ার...তার পরনে থাকবে লাল পাড়ের শাড়ি, হাত ভরা থাকবে লাল কাঁচের চুড়ি, কপালে থাকবে লাল একটা টিপ...আর সেই মানুষটি পড়বে সাদা পাঞ্জাবী আর কালো জিন্স...অদ্ভুত স্বপ্ন, তাই না? হুম, মেয়েটা এসব অদ্ভুত স্বপ্নই দেখত...এই স্বপ্ন দেখেই সে কাটিয়ে দিলো তার ১৮টি বসন্ত...
হঠাৎ একদিন ঝড়ের বেগে সেই মানুষটির আবির্ভাব হল, যার স্বপ্ন দেখেছে সে এতগুলো দিন! স্বপ্ন সত্যি হওয়ার যে কি আনন্দ, সেটা সেইদিন বুঝতে পারলো মেয়েটি। এক অদ্ভুত রকম ভালো লাগা কাজ করতে লাগলো! তার জীবন বৃত্তটা কেন্দ্র খুঁজে পেল।
এখন ছেলেটির কথা বলি...
ছেলেটি ছিল বড্ড পাগল। মেয়েটিকে খুব বেশি ভালোবাসতো। মেয়েটির মুখে একটু হাসি দেখার জন্য আকাশ পাতাল এক করে ফেলত সে। আর যখন মেয়েটা রাগ করে গাল ফুলিয়ে বসে থাকতো, তখন যেন তার পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যেত! মেয়েটিকে একটু খুশি করার জন্য সে নানা রকম পাগলামি করত। মেয়েটির সাথে কথা বলবার জন্য বারান্দায় বসে মশার কামড় খেত! মেয়েটির জন্য কবিতা লিখত, মাঝে মাঝে গান গেয়ে শুনাত। মেয়েটা গিটার বাজানো পছন্দ করে বলে সে গিটার বাজানো শিখতে শুরু করল...আরও কতো কি!! পাগল একটা!!
মেয়েটির কাছে এসবকিছুই একটা স্বপ্নের মতো মনে হতো! এতো ভালোবাসা কারো কপালে থাকে!! নিজের ভাগ্যকে একদমই বিশ্বাস হতো না!! তারপর যখন সেই মানুষটির কণ্ঠে “ভালোবাসি” শব্দটি শুনত, তখন বিশ্বাস হতো যে এটা বাস্তব...
মেয়েটি গল্প পড়তে খুব বেশি পছন্দ করত। তাই ছেলেটি একদিন তাকে একটা উপহার দিলো, ভালোবাসায় ভরা কিছু মানুষের গল্প। আজ সেই উপহারের পরিধি অনেক বিস্তৃত। সেই উপহারের অংশ আপনারা সবাই। হাঁটিহাঁটি পা পা করে সেই উপহারের সাথে জড়িয়ে গেছেন প্রায় চব্বিশ হাজার মানুষ!!!
আজকের এই বিশেষ দিনটাতে সেই মানুষটিকে বলছি...
তুমি আমার জীবনের অনেক বড় একটা প্রাপ্তি...
সবসময় ভালো থেকো তুমি...
সবসময় হাসিমুখে থেকো...
আর কিছু চাই না...
তোমাকে অনেক ভালোবাসি...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন